তৃতীয় অধ্যায় (গতি সুত্র)

আসলে এই অধ্যায় সম্পর্কে তেমন কোন কিছু বলার নেই বিশেষ করে ইঞ্জিনিয়ারিং ও ইউনিভার্সিটি এর জন্য।তোমরা এইচএসসি তে থাকতে যে ধরনের ছোট ছোট অংক করেছিলে এই অধ্যায় থেকে ভর্তি পরীক্ষাতেও একই ধরনের ছোট ছোট অংক আসে।একটা ছোট্ট উদাহরন দিলে পরিস্কার হবে ব্যাপারটা
বুয়েটের ২০১০ সালের প্রশ্নঃ
একজন অ্যাথলেট 10 MS-1 গতিতে দৌড়াচ্ছে। সে সর্বোচ কত দুরুত্ব জাম্প করতে পারবে?
উত্তরঃ প্রাসের আনুভুমিক পাল্লার সূত্র দিয়ে করতে হবে

অংক টা অনেক সোজা কিন্তু করার জন্য দুই টা জিনিস দরকার।(এক) সূত্র প্রয়োগ জ্ঞান (দুই) চিন্তা করার ক্ষমতা

এই দুই টাই অর্জন করতে হলে practice এর কোন বিকল্প নাই।

তোমরা এক রকম চোখ কান বুজে এই অধ্যায়ে বইয়ে যে অংক গুলো আছে করে ফেলো, কারন এই অধ্যায় এর অধিকাংশ অংক ছোট ছোট পরীক্ষায় আসার মত। আর সব কোচিং থেকেই তোমাকে একটা করে গাইড দিয়েছে ইঞ্জিনিয়ারিং ও ইউনিভার্সিটি তে ভর্তির অধ্যায় ভিত্তিক প্রশ্নের সেটাকে যদিও পরে practice করতে হয় তবে এই অধ্যায় টা এমন যে এখানের অংক গুলো এখনই তুমি এক্সপার্ট। তাই সবচেয়ে ভালো হবে গাইড টা খুলে practice করে ফেলো।

ইঞ্জিনিয়ারিং এর জন্য যারা কোচিং করছো তারা কিন্তুইউনিভার্সিটির জন্য জিনিস গুলো একটু দেখে নিও। তোমাদের জন্য কিন্তু মেডিকেল বলো আর ইউনিভার্সিটি বলো দুই খানেই চান্স পাওয়া অনেক সহজ...

মেডিকেল এর জন্য বিশেষ কথাঃ

এখান থেকে তোমরা যেগুলো বেশি পড়বে তা হলঃ
১ স্থিতি ও গতি জড়তার সংজ্ঞা ও উদাহরন(খুব গুরুত্বপূর্ণ)
২ চার প্রকার বলের মধ্যে পার্থক্য
৩ ঘর্ষণের সুবিধা ও অসুবিধা
৪ ঘর্ষণ কমানোর উপায়(খুব গুরুত্বপূর্ণ)
৫ Banking of Road

এগুলো বেশি করে পড়বে আরও কিছু পড়বে যেমন ঘাত বলের উদাহরন, রকেটের গতিবেগ, বিভিন্ন কাজ এর কোনটি ক্রিয়া আর কোনটি প্রতিক্রিয়া যেমন পানি তে চড় মারলে হাত এর প্রযুক্ত বল ক্রিয়া, পানির টা প্রতিক্রিয়া


ভালো থেকো

0 মন্তব্য(গুলি):

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

Twitter Delicious Facebook Digg Stumbleupon Favorites More