মানব দেহ দ্বিতীয় পরিচ্ছেদ

এই অধ্যায় এর অন্যান্য পরিচ্ছেদ এর মত এই পরিচ্ছেদ টাও অনেক গুরুত্বপূর্ণ। এক নজরে দেখে নাও এই অধ্যায় থেকে কি ধরনের প্রশ্ন ভালো করে পড়বে?

১. সকল কিছুর দৈর্ঘ্য যেমন পৌষ্টিক নালী, অন্ননালী ইত্যাদি
২. বিভিন্ন আকৃতি যেমন ডিউডেনাম U আকৃতির
৩. Ilium ও ileum এর মধ্যে পার্থক্যের পয়েন্টগুলো
৪. অগ্নাশয় থেকে নির্গত হরমোন গুলোর নাম
৫. লালাগ্রন্থির দুই ধরনের কোষঃ সেরাস ও মিউকাস
৬. যকৃতের চারটি খণ্ড, ডান খণ্ড সবচেয়ে বড়। যকৃতের ওজন ১৫০০-২০০০ গ্রাম। যকৃতের নিচে পিত্তাশয় থাকে।
৭. আন্ত্রিক গ্রন্থির কোষ গুলোঃ ব্রাশ কোষ, গবলেট কোষ, লিবারকুহন কোষ, প্যাথেন কোষ, আর্জেন্টফিন কোষ, ব্রুনার এর গ্রন্থি
৮. বিভিন্ন খাবার যেমন কার্বহাইড্রেট পরিপাকে বিভিন্ন স্থানে নির্গত এনজাইম এর নাম ( যেমন লালারশে কার্বহাইড্রেট পরিপাকের কি এনজাইম থাকে?)
৯. লিপিড দ্রাব্য ভিটামিন হল A,D,E,K।

পদার্থবিজ্ঞান ১ম পত্র দ্বিতীয় অধ্যায় (রৈখিক গতি)

এই অধ্যায় এর মূল কথা হল চার টি সূত্র, উপর থেকে নিচে মুক্তভাবে পড়ন্ত বস্তুর সুত্র, নিচ থেকে উপরে নিক্ষিপ্ত বস্তুর সূত্র গুলো ও এই সূত্র গুলোর অংক।

এখন দেই অতি প্রয়োজনীয় কিছু সুত্রঃ


একটি বস্তু কে h উচ্চতার একটি স্থান থেকে ফেলে দেওয়া হল। একই সাথে একটি বস্তু কে v বেগে খাড়া উপরের দিকে নিচ থেকে নিক্ষেপ করা হল উহারা t=h/v সময় পরে ভুমি থেকে h-g/2*(h/v)^2 উচ্চতায় মিলিত হবে

যদি একটি বুলেট গাছের গুরির ভিতর a দূরত্ব যাবার পর বেগ অর্ধেক হারায় তবে বুলেট টি আর a/3 পথ যেতে পারবে
এই সুত্রের রুপ আছে যা বেগ যে কোন পরিমান কমার জন্য কাজ করবে, চেষ্টা করবে সূত্র টি প্রমান করতে বা খুজে বের করতে

এই অধ্যায় এর অংক করার সময় অবশ্যই দিক এর বিষয় টা খুব ভালো করে খেয়াল রাখবে।

মেডিকেল এর জন্য গুরুত্ব পুরনঃ
১ একক, সমীকরণ ও মাত্রা
২ সরল চলন গতি ,সম দ্রুতি ,সম ত্বরণ, সমমন্দন ইত্যাদি যেগুলো আছে সে গুলোর উদাহরন
৩ বিভিন্ন পরিমাপক যন্ত্রের ব্যাবহার
৪ বিভিন্ন সংজ্ঞা


কতিপয় তথ্যঃ
১সমবেগে চলমান বস্তুর ত্বরণ থাকে না, কিন্তু সম দ্রুতিতে চলমান বস্তুর ত্বরণ থাক্তেও পারে নাও পারে
২ পড়ন্ত বস্তুর উচ্চতা সাধারণত নির্ণয় করা হয় বস্তু যেখান থেকে পরে সে খান থেকে

মেডিকেল এর জন্য এই অধ্যায় থেকে ইসহাক স্যার এর বই পড়তে একদমই হবে না, তবে তপন স্যার এর বই টা একটু দেখো


ইঞ্জিনিয়ারিং ও ইউনিভার্সিটি এর জন্যঃ
তোমাদের জন্য আজ কোন ভিন্ন পরামর্শ নেই, আজকের এই অধ্যায় থেকে প্রচুর অংক আসে। সুতরাং বই নিয়ে বসে সব অংক করে ফেল

যে shortcut সুত্র দিলাম তার ব্যাবহার একটু ভালো করে মনে রেখে অংক খুব তাড়াতাড়ি করতে হবে

সব শেষে চিন্তা শীল দের জন্য একটি প্রশ্ন বলতো এই যে দেখাই superman জাইগায় দাড়িয়ে অনেক জোরে আসা কোন কিছু কে থামিয়ে দেই এটা বাস্তবে হতে পারে কিনা?

Phrase and Idioms


Phrase and Idioms

কিছু গুরুত্বপূর্ণ Phrase and Idioms দিলাম। এগুলো ইউনিভার্সিটি ভর্তি পরীক্ষার জন্য বেশি গুরুত্বপূর্ণ'। এগুলো বিভিন্ন বছরের প্রশ্ন থেকে সংকলিত। চেষ্টা করা হয়েছে যতটা সম্ভব একই জিনিসের পুনরাবৃত্তি বাদ দেবার কিন্তু যদি একই জিনিস কয়েক বার এসে থাকে বাদ দিয়ে দিয়ো এবং আমাদের জানিয়ো।

1. as soon as=যথা শীঘ্র
2.Rank and file= সাধারন স্তরের জনগন
3. Half a chance= কিছু সুযোগ
4. At arm's length= নিরাপদ দূরত্ব
5. Get on with= মিলেমিশে থাকা
6. Through and through= পুঙ্খানপুঙ্খভাবে
7. Make a case= পক্ষে যুক্তি দেওয়া
8. At a snail's peace=  শম্বুক গতিতে
9. A far cry= বহুব্যবধান
10.A sleeping partner= অর্থ প্রদানকারী নিষ্কর্মা অংশীদার
11.At the point of= মুখোমুখি
12.At one's expense= অন্যের ক্ষতি করে
13.Break out= প্রাদুর্ভাব হওয়া
14.High hand= কঠোর হস্থে
15.Jot or tittle= কনামাত্র
16.Make Face= মুখ ভেংচানো
17.Make room= স্থান করে দেওয়া
18.Man in the street= সাধারন মানুষ
19. Man of parts= গুনবান ব্যক্তি
20.In force= বলবৎ 
a) Well off (সচ্ছল): He is well off now a days.
b) Put up with (সহ্য করা): No flesh and blood can put up with such an insult.
c) In order to (জন্য): He went there in order to buy a book.
d) Ups and downs (উত্থান-পতন): Our lives have ups and downs.
e) So that (যাতে): He is reading attentively so that he can get GPA-5.
f) By hook or by crook (যেকোনো প্রকারে): I will go there by hook or by crook.

 a) At the sight of (দর্শনে): His mouth is often watered at the sight of sweets.
b) Black and blue (বেদম প্রহার): They beat the thief black and blue.
c) Hard and fast (ধরাবাঁধা): There is a very hard and fast rule in this college.
d) The lion’s share (সিংহভাগ): He got the lion’s share of the profit.
e) Beat about the bush (যাচ্ছেতাই বলা): You should answer the questions to the point, you should not beat about the bush.
f) Throw dust in one’s eyes (ফাঁকি দেওয়া): Don’t try to throw dust in my eyes.

a) In the guise of (ছদ্মবেশে): He went there in the guise of a mad man.
b) Hard times (দুঃসময়): Now we are passing very hard times.
c) A black sheep (কুলাঙ্গার): He is a black sheep in our society. 
d) For the purpose of (উদ্দেশ্যে): I went to the market for the purpose of buying a book.
e) Storm in a tea cup (ঝড় তোলা): Some politicians raise a storm in a tea cup in a stall.
f) From time immemorial (স্মরণাতীত কাল থেকে): The stars are lighting from time immemorial. 
g) End in smoke (ব্যর্থ হওয়া): All her hopes ended in smoke.



Phrases 

Adverbial phrase: যে phrase, adverb-এর ন্যায় কাজ করে তাকে adverbial phrase বলে।
যেমন: a. The thief was warned again and again. b. He came at the eleventh hour.
Example of some adverbial phrase: all in a sudden,              
in no time,                                                       
                    in full swing,                     at any cost,                   few and far between,
                    now and then,                  to and fro,                     here and there,
                     in an easy way,               at a great speed etc.

Prepositional phrase: যে phrase, preposition-এর ন্যায় কাজ করে তাকে prepositional phrase বলে।
যেমন: a. He went to Dhaka in quest of money. b. Meena acted on behalf of school girl student.
Example of some prepositional phrase: at home in,              by means of,                                                           
                    in view of,                        in regard to,                  on account of,  
                    with a view to,                 from hand to mouth,       by dint of, 
                    on the eve of,                  from heaven to earth beyond limits, 
                    before the fire etc.

Verb phrase: যে phrase, verb -এর ন্যায় কাজ করে তাকে verb phrase বলে।
 যেমন:a. The patient will come round very soon.           b. We ought to obey our parents.
Example of some Prepositional Phrase: Ought to obey,              reported to, 
                            going to,                        cut to the quick,             Call to mind etc.

Conjunctional phrase: যে phrase, conjunction-এর ন্যায় কাজ করে তাকে conjunctional phrase বলে। যেমন: a. Please come back as soon as you can.
           b. Do the sum as quickly as you can.

Example of some conjunctional phrase: as much as,                 as well as,
                            as far as,                        as long as,                   as good as etc.

Interjectional phrase: যে phrase, interjection-এর ন্যায় কাজ করে তাকে interjection phrase বলে।
 যেমন:a. What a pity! b. For God’s sake!

কিছু গুরুত্বপূর্ণ phrases:

ABC (প্রাথমিক): Mr. Nabil does not know the ABC of politics.
A bed of roses (ফুলশয্যা): Life is not a bed of roses.
A bolt from the blue (বিনা মেঘে বজ্রপাত): His dismissal came as a bolt from the blue.
A rainy day (অভাবের দিন): We should save money for a rainy day.
According to (অনুসারে): I like to do the work according to your suggestion.
After all (যাই হোক/মোটের ওপর/সবকিছু সত্ত্বেও): After all he is gentle man.
Above all (সর্বোপরি): Above all he was a dedicated politician..All in all (সর্বেসর্বা): The Headmaster is all in all of the school.
All the same (একই কথা): It is all the same whether you go or not.
All along (আগাগোড়া/সর্বক্ষণ): I was present all along at the time of race competition.
imple idioms and phrases: For practice
Cats and dogs (মুষলধারে): It was raining cats and dogs .
Cock and bull story (গাঁজাখোরি গল্প): None will believe your cock and bull story.
Crying need (জরুরি প্রয়োজন): Education is the crying need of Bangladesh.
Crocodile tears (মায়াকান্না): He shed crocodile tears at our misery.
Come to light (প্রকাশিত হওয়া): Their confidential (গোপনীয়) talk has come to light at last.
Cut a sorry figure (খারাপ ফল করা): He has a cut a sorry figure in the examination.
Cut to the quick (মর্মাহত হওয়া): I was cut to the quick by his words.
Dead against (ঘোর বিরোধী): I was dead against his proposal.
Dead of night (মধ্য রাত্রি): The robbers broke enter the house at the dead of night.
Die in harness (কর্মরত থাকাকালীন মারা যাওয়া): Mr. Ali died in harness.
Fall off (ঝরে পড়া): During winter, leaves fall off from the trees in our country. 
Fall flat (ফলপ্রসূ না হওয়া): My advice fell flat on him.
Fight shy (এড়িয়ে চলা): Why do you fight shy of your teacher?
Fish out of water (অস্বস্তি অবস্থায়): After arrest he appeared to be a fish out of water.
Fishing in a troubled water : He made a lot of money by fishing in troubled water.
Far and wide (সর্বত্র): His fame as a scholar spread far and wide. 
Flesh and blood (রক্তমাংসের শরীর): Flesh and blood cannot bear with such insults.
For good (চিরকালের জন্য): He left the country for good.
From hand to mouth (দিন আনে দিন খাওয়া বা বহু কষ্টে জীবনধারণ করা): The poor man lives from hard to mouth.
From A to Z (From the beginning to the end . (প্রথম হইতে শেষ পর্যন্ত): The statement is true from A to Z.
Gala day (উৎসবের দিন): The 16th December is a gala day to the Bangladeshi.
Get rid of (মুক্তি পাওয়া): Try to get rid of that rogue.
Gift of the gab (বাকপটুতা): An advocate should have the gift of the gab.
Hard and fast (বাঁধাধরা): There is no such hard and fast rule in this matter.
Hard nut to crack (কঠিন সমস্যা): The problem of adult education is really a hard nut to crack.
Head and ears (সম্পূর্ণরূপে): He is over head and ears in debt.
Heart and soul (সর্বান্তকরণে): Try heart and soul and you will succeed. 
Hold Water (ধোপে টেকা): This Policy will not hold water in this situation.
Hold good (প্রযুক্ত হওয়া): This rule will not hold good here.
Hue and cry (শোরগোল): The villagers raised a hue and cry to see the thief.
Hush money (ঘৃণা): He offered a hush money to suppress the murder.
Household word (সবার পরিচিত নাম): Mother Teresa’s name has now become household word. 
In a fix (মুশকিলে পতিত): He is in a fix and does not know what to do.
In fine (পরিশেষে): In fine he declared his plan.
In full swing (পুরোদমে): The school is now going on in full swing.
In time (ঠিক সময়): He reached the station in time.
In order to (উদ্দেশ্যে): He came here in order to meet my brother.
In lieu of (পরিবর্তে): Give me this pen in lieu of that.
In black and white (লিখিতভাবে): Put down the statement in black and white.
In cold blood (without provocation ঠান্ডামাথা): They committed this murder in cold blood.
In no time (শিগগিরই): He will finish the work in no time.
In the nick of time (ঠিক সময়): The school team arrived in the nick of time.
Ins and outs (খুঁটিনাটি সবকিছু): I know the ins and outs of the matter.
In vogue (চালু): This custom is not in vogue now.
In force (বলবৎ): This law is in force now.
In a nut shell (very briefly, খুব সংক্ষেপে): Tell the story in a nut shell. 
In a hurry (তাড়াহুড়ো): Don’t do the work in a hurry.
In the mean time (ইতিমধ্যে): Lila will come here to night in the mean time you should get her room   
                                             ready.
In ones teens (তেরো থেকে উনিশ বছর বয়সের মধ্যে): She is yet in her teens .
In the long run (পরিশেষে/ পরিণামে): Sinners suffer in the long run.
In vain (বৃথা): All his attempts were in vain.
Irony of fate (ভাগ্যের পরিহাস): He could not succeed by irony of fate.
Lions share (সিংহভাগ): He took the lions share of the profit.
Lame excuse (বাজে ওজর): This lame excuse will not do.
Kith and kin (নিকটাত্মীয়): He has no good relation with his kith and kin.
Maiden speech (প্রথম বক্তৃতা): His maiden speech fell flat on the audience.
Man of letters (পণ্ডিত লোক): Dr. Yunus is a man of letters.
Man of straw (অপদার্থ লোক): He is purely a man of straw.
Make both ends meet (আয়-ব্যয় মেলানো): I cannot make both ends meet with my small income. 
 Moot point (অমীমাংসিত বিষয়): Dowry system is still a moot point in West Bengal.
Nip in the bud (অঙ্কুরে বিনষ্ট করা): All his hopes were nipped in the bud.
Null and void (বাতিল): The deed has been null and void now.
Now and then (মাঝেমধ্যে): He comes here now and then.
Of course (অবশ্যই): Of course it is correct.
On the contrary (বিপরীত পক্ষে): I do not hate him on the contrary I love him.
On the wane (হাসমান): His fame is on the wane now.
On the whole (মোটের ওপর): On the whole his conduct is good.
On the spur of the moment (মুহূর্তের উত্তেজনায়): He did it on the spur of the moment.
Out of date (অপ্রচলিত): This fashion is now out of date.
Out of the wood (বিপদমুক্ত): He is not yet out of the wood.
Out of doors (বাইরে): It is rather cold out doors. 
Out of sorts (্ঈষৎ অসুস্থ): He is out of sorts now.
Out of order (বিকল): This machine is out of order now. 
Out of temper (ক্রুদ্ধ): He is out of temper now. 
Part and parcel (অবিচ্ছেদ্য অংশ): Talpatti is part and parcel of Bangladesh. 
Pros and cons (খুঁটিনাটি): You should consider the pros and cons of the system.
Rank and file (সাধারণ লোক): We should pay attention to the rank and file of the country.
Red letter day (স্মরণীয় দিন): The 16th December is a red letter day in the history of Bangladesh.
Red tape (লাল ফিতার বাঁধন বা আমলাতান্ত্রিকতা): Red tapism causes delay in official work.
Read between the lines (তাৎপর্য বোঝা): Try to read between the lines of the letter.
Round the clock (সমস্ত দিন): The bank is functioning round the clock .
Set free (মুক্ত করা): The prisoners were set free.
Slow coach (অলস প্রকৃতির লোক): Don’t trust over such a slow coach like him .
Slip of the pen (লেখায় অসতর্কতাবশত সামান্য ভুল): This mistake was made due to slip of the pen.
Square meal (পেট ভরা আহার): He is too poor to have a square meal every day.
Slip of the tongue (বলায় সামান্য ভুল): This is a slip of the tongue; don’t lay much stress on it.
Steer clears of (এড়াইয়া চলা): You must steer clear of evil company.
Stones throw (অতি নিকটে): Our school is at a stones throw from our house.
Take to heart (মর্মাহত হওয়া): He took his remark to heart.

বেশি কঠিন কয়েকটাঃ

 verbs
বাংলা অর্থ
Example
A bird’s eye view
এক নজর দর্শন, ভাসা ভাসা দৃশ্য
We took a bird’s eye view of the scenery.
A castle in the air
আকাশ কুসুম কল্পনা
Only fools can build castle in the air.
A far cry
বিশাল পার্থক্য
This flat is a far cry from the house they had before.
A foregone conclusion
অবশ্যম্ভাবী
His defeat in the war was a foregone conclusion.
A man straw
দূর্বল চিত্তের লোক
A man of straw never wins a race.
A man of word
এক কথার লোক
I am a man of words.
A rainy day
দুর্দিন
A wise man saves something for a rainy day.
A round dozen
পূর্ণ ডজন
I want a round doxen of banana.
A sitting duck
সহজ লক্ষ্যবস্তু
With their bullets all gone, the soldiers were sitting ducks for the enemy.
A snake in the grass
গোপন শত্রু
A snake in the grass is very dangerous.
A square pig in a round whole
অনুপযোগী
He is a square pig in a round whole for the post.
A stone’s throw
কাছাকাছি
The hotel is just a stone’s throw from the beach.
A storm in a tea cup
তুচ্ছ বিষয়ে প্রচন্ড আলোড়ন
Don’t raise a storm in a tea cup on this simple issue.
A trying time 
কঠিন সময়
 After flood, we are passing through a trying time.
A thorn in the flesh
বাধা প্রদানকারী বিরক্তিকর
I want to get rid of the man, a thorn in the flesh.
A verbose speech
বাগাড়ম্বরপূর্ণ বক্তৃতা
A verbose speech is not fruitfull to all.
A women’s work is never done
মহিলাদের কাজ কখনো শেষ হয় না
Man amy work from sun to sun, but women work is never done.
Add up
হিসাব মেলানো, যুক্তিগ্রাহ্য হওয়া
I can’t understand why she did it, it really does not add up.
After one’s own heart
কারো মনের মতো
She is a woman after my own heart.
 All at once
হঠাৎ
All at once the baby began to cry.
All for
একান্ত ব্যগ্র
The cowboy is all for going to tschool.
All in
পরিশ্রান্ত
I felt all in after the meeting.
An axe to grind
সম্পৃক্ততার ব্যক্তিগত কারণ
I have no axe to grind and was just acting for their safety.
An early bird
যে আগে ওঠে বা আগে আসে
He is always an early bird in the meeting.
Apple of discord
বিবাদের মূল
A piece of land was the apple of discord between two countries.
As good as
বলতে গেলে
My children are as good as diamond.
As per
সমান তালে, অনুযায়ী
In our country the salary is not increasing as per price hike.
At arm’s length
নিরাপদ দূরত্বে
We should keep bad boys at arm’s length.
At dagger’s drawn
ভীষণ শত্রুতায়
The two brothers are at dagger’s drawn with each other.
At home
দক্ষ
He is at home in English.
At one’s wits end
হতবুদ্ধি
Hearing the news of his death I was at my wit’s end.
At sixes and sevens
এলোমেলো
I found all my books on the table at sixes and sevens.
At stake
বিপন্ন
My life is at stake now.
At the eleventh hour
শেষ মুহূর্তে
They arrived at the station at the eleventh hour.
Avail oneself of
সুযোগ নেয়া
Guests are encouraged to avail themselves of the full range of facilities.

তৃতীয় অধ্যায় (গতি সুত্র)

আসলে এই অধ্যায় সম্পর্কে তেমন কোন কিছু বলার নেই বিশেষ করে ইঞ্জিনিয়ারিং ও ইউনিভার্সিটি এর জন্য।তোমরা এইচএসসি তে থাকতে যে ধরনের ছোট ছোট অংক করেছিলে এই অধ্যায় থেকে ভর্তি পরীক্ষাতেও একই ধরনের ছোট ছোট অংক আসে।একটা ছোট্ট উদাহরন দিলে পরিস্কার হবে ব্যাপারটা
বুয়েটের ২০১০ সালের প্রশ্নঃ
একজন অ্যাথলেট 10 MS-1 গতিতে দৌড়াচ্ছে। সে সর্বোচ কত দুরুত্ব জাম্প করতে পারবে?
উত্তরঃ প্রাসের আনুভুমিক পাল্লার সূত্র দিয়ে করতে হবে

অংক টা অনেক সোজা কিন্তু করার জন্য দুই টা জিনিস দরকার।(এক) সূত্র প্রয়োগ জ্ঞান (দুই) চিন্তা করার ক্ষমতা

এই দুই টাই অর্জন করতে হলে practice এর কোন বিকল্প নাই।

তোমরা এক রকম চোখ কান বুজে এই অধ্যায়ে বইয়ে যে অংক গুলো আছে করে ফেলো, কারন এই অধ্যায় এর অধিকাংশ অংক ছোট ছোট পরীক্ষায় আসার মত। আর সব কোচিং থেকেই তোমাকে একটা করে গাইড দিয়েছে ইঞ্জিনিয়ারিং ও ইউনিভার্সিটি তে ভর্তির অধ্যায় ভিত্তিক প্রশ্নের সেটাকে যদিও পরে practice করতে হয় তবে এই অধ্যায় টা এমন যে এখানের অংক গুলো এখনই তুমি এক্সপার্ট। তাই সবচেয়ে ভালো হবে গাইড টা খুলে practice করে ফেলো।

ইঞ্জিনিয়ারিং এর জন্য যারা কোচিং করছো তারা কিন্তুইউনিভার্সিটির জন্য জিনিস গুলো একটু দেখে নিও। তোমাদের জন্য কিন্তু মেডিকেল বলো আর ইউনিভার্সিটি বলো দুই খানেই চান্স পাওয়া অনেক সহজ...

মেডিকেল এর জন্য বিশেষ কথাঃ

এখান থেকে তোমরা যেগুলো বেশি পড়বে তা হলঃ
১ স্থিতি ও গতি জড়তার সংজ্ঞা ও উদাহরন(খুব গুরুত্বপূর্ণ)
২ চার প্রকার বলের মধ্যে পার্থক্য
৩ ঘর্ষণের সুবিধা ও অসুবিধা
৪ ঘর্ষণ কমানোর উপায়(খুব গুরুত্বপূর্ণ)
৫ Banking of Road

এগুলো বেশি করে পড়বে আরও কিছু পড়বে যেমন ঘাত বলের উদাহরন, রকেটের গতিবেগ, বিভিন্ন কাজ এর কোনটি ক্রিয়া আর কোনটি প্রতিক্রিয়া যেমন পানি তে চড় মারলে হাত এর প্রযুক্ত বল ক্রিয়া, পানির টা প্রতিক্রিয়া


ভালো থেকো

প্রাণীবিজ্ঞান প্রথম অধ্যায়


প্রথম অধ্যায়


প্রাণীবিজ্ঞান প্রথম অধ্যায় নিয়ে তেমন বেশি কিছু বলার নেই, তোমরা জানো যে এই অধ্যায় থেকে কে কোন বিষয়ের আবিস্কারক এই বিষয়ে প্রশ্ন বেশি আসে, কোন বই কার লেখা এই বিষয়ে প্রশ্ন আসে, তবে সবার বই এর নাম মনে রাখতে না পারলে বিক্ষাত;যাদের নাম সব সময় শোনা যায় এমন দের বই এর নাম মনে রাখতেই হবে বই তে এই জিনিস গুলো সবাই জানো কি পড়তে হবে তাই আর বেশি বললাম না। এর চেয়ে চলো বই ও বই এর বাইরে যদি কিছু জানা যাই সেইটা জেনে নেই, মনে রাখবে নিচের তথ্য গুলোর কিছু বই এ আছে কিছু নেই, যেগুলো বই এ নেই সেগুলো ভর্তি পরীক্ষায় আসবে না, শুধু জানার জন্য দিলামঃ


Aristotle:- Father of Biology, Zoology and Embryology.
G.J. Mendel:- Father of Genetics.
Empedocles:- Father of Evolutionary ideas.
Francis Galton:- Father of Eugenics.
Hugo de Vries;- Father of Mutation.
Karl Ernst Von Baer:- Father of Modern Embryology.
Georges Cuvier:- Father of Modern Palaeontology.
Leonardo da Vinci:- Father of Paleontology.
Platter:- Father of Parasitology.
Carolus Linnaeus:- Father of Taxonomy.
Antony Von Leeuwenhoek:- Father of Protozoology.
Father Saurez:- Father of Special Creation Theory.
K. Landsteiner:- Father of Blood Group.
William Harvey:- Father of Blood Circulation.
Andreas Vesalius:- Father of Human Anatomy.
G. Cuvier:- Father of Comparative Anatomy.
Paul Berg:- Father of Genetic Engineering.
Bateson:- Father of Modern Genetics.
Hippocrates:- Father of Medicine.
Louis Pasteur:- Father of Microbiology..
Edward Jenner:- Father of Immunology.
Robert Koch:- Father of Bacteriology.
Xavier Bichat:- Father of Histology.
H.J. Muller:- Father of Radiation Biology, Cyto-genetics.
Valdimir Korenchevsky:- Father of Gerontology.
Marcello Malpighi:- Father of Microscopic Anatomy.
Thomas Addison:- Father of Endocrinology.
Ivan Pavlov:- Father of Conditional Reflexes.

ইংরেজি-বিগত বছরের প্রশ্নের উপর সার্বিক আলোকপাত


মেডিক্যাল ভর্তির জন্য ইংরেজি বিষয়ের উপর ভাল দখল থাকা চাই। কারণ মোট ১০০ নম্বরের মধ্যে ইংরেজি থেকে ১৫ টি প্রশ্ন থাকে। ভর্তি পরীক্ষায় ভাল করতে হলে তোমাদেরকে প্রত্যেকটি Question এর style সম্বন্ধে ভাল ধারণা রাখতে হবে। এতে তোমার ‘Preparation for English’ কাজটার সারমর্ম ফুটে উঠবে। এ ক্ষেত্রে আমরা বলতে পারি তোমরা গত সব বছরের Question এর English Section গুলো খুব ভালোভাবে খেয়াল কর এবং Question এর style বা বিভিন্ন বছরের Question এর বিষয়ভিত্তিক পার্থক্যটা ধরতে চেষ্টা কর।এই ফোরাম এ তোমাদের সুবিধার্থে  Previous বছরের English Question পর্যালোচনা করে Question এর Styleতুলে ধরছে।
যদিও এখন মেডিক্যাল এবং ডেন্টালের ভর্তি পরীক্ষা একসাথে হয় তবেএ বিষয়টি মাত্র শুরু হয়েছে ২০১১ সাল থেকে।নিচে বিগত বছরের question প্যাটার্ন আলোচনা করা হল।
এখানে মেডিক্যাল এর জন্য M এবং ডেন্টাল এর জন্য D ব্যবহার করা হয়েছে। এখানে প্রশ্নের ধরনের পুনরাবৃত্তি কেমন হয়েছে তা তুলে ধরা হল। তবে যারা অনেক ভাল করতে চাও তাদেরকে অবশ্যই সবগুলো টপিক ভাল করে পড়তে হবে।
* Comprehension(M.06-07: Once and rare)
* Analogy(D.07-07: Once and rare)
* Sentence Completion(M/D: frequent)
* Sentence Correction(M/D: frequent)
* Appropriate Preposition(M/D.frequent)
* Idiom and Phrase(M/D: frequent)
* Translation(M/D: frequent)
* Pinpointing Errors(M/D: Once and rare)
* Correct Spelling(M/D: Some-time and rare)
* Synonyms and Antonyms(M/D: frequent)
* Group Verbs(M/D: medium)
* Clause and Phrase(M.00-01: Once and  rare)
* Voice and Narration(M/D: frequent)
* Types of Sentences and Transforrmation (M/D:frequent)
* Grammar Review(M/D: frequent)

তবে একথা মনে রাখতে হবে যে মেডিক্যাল এর প্রশ্ন pattern প্রতি বছরই change হয়।তাই তোমাদেরকে ইংরেজির সব গুলো বিষয়ই টাচ করে যেতে হবে।

উল্লেখযোগ্য দিবস সমূহ


দিবস সমূহ না জেনে কোন পরীক্ষায় অবতীর্ণ হওয়া ঠিক নয়। সাধারণ জ্ঞান পরীক্ষা যেন এই দিবস সংক্রান্ত প্রশ্ন ছাড়া পূর্ণাঙ্গ হয় না। নিচে কয়েক টি গুরুত্বপূর্ণ দিবস উল্লেখ করা হল।

২১ শে ফেব্রুয়ারী ----আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস
৮ মার্চ----বিশ্ব নারী দিবস
২১ মার্চ ----বর্ণ বৈষম্য বিরোধ আন্তর্জাতিক দিবস
২৭ মার্চ----আন্তর্জাতিক নাট্য দিবস
৭ এপ্রিল ----বিশ্ব স্বাস্থ্য দিবস
১ মে----মে দিবস
৮ মে----বিশ্ব রেডক্রস দিবস
১৭ মে---- আন্তর্জাতিক টেলিযোগাযোগ দিবস
২৮ মে----বিশ্ব নিরাপদ মাতৃত্ব দিবস
৩১ মে ----বিশ্ব ধুমপান বর্জনদিবস
৫ জুন----বিশ্ব পরিবেশ দিবস
১১ জুলাই ----বিশ্ব জনসংখ্যা দিবস
১ আগস্ট ----বিশ্ব মাতৃ দুগ্ধ দিবস
৬ আগস্ট----হিরোশিমা দিবস
৯ আগস্ট----নাগাসাকি দিবস/ বিশ্ব আদিবাসী দিবস
৮ সেপ্টেম্বর ----বিশ্ব স্বাক্ষরতা দিবস
১ অক্টোবর----বিশ্ব প্রবীণ দিবস
৫ অক্টোবর----বিশ্ব শিক্ষক দিবস
৯ অক্টোবর----বিশ্ব ডাক দিবস
১৪ অক্টোবর ----বিশ্ব মান দিবস
১৫ অক্টোবর ----বিশ্ব সাদাছড়ি দিবস
১৬ অক্টোবর ----বিশ্ব খাদ্য দিবস
২৪ অক্টোবর ----জাতিসংঘ দিবস
অক্টোবর মাসের ১ম সোমবার ---বিশ্ব শিশু দিবস
১ নভেম্বর ----বিশ্ব নৌ দিবস
১ ডিসেম্বর ----বিশ্ব এইডস্ দিবস
১০ ডিসেম্বর ----বিশ্ব মানবাধিকার দিবস

মানব দেহ চতুর্থ পরিচ্ছেদ




এই অধ্যায়ে পড়ার মূল জিনিস হল সব কিছুর কাজ।কিন্তু পড়ার জিনিস অনেক কম, খুব ছোট্ট অধ্যায়।বিস্তারিত নিচে বলছি

১)শ্বসনতন্ত্রের পরিবহন কারী অংশের মধ্যে নাসা গহ্বর,কোয়ালি, এপিগ্লটিস, ও স্বরতন্ত্রী এই গুলো পড়বে এবং এদের কাজ ও বর্ণনা পড়বে, গুরুত্বপূর্ণ
২)ডান ফুসফুস তিন খণ্ড বিশিষ্ট আর বাম এর টা দুই
৩)গাজি আজমল স্যার এর বই এ যে শ্বসন অঞ্চলের রেখাচিত্র আছে আমি সেটাকে একটু বিস্তারিত করে দিলাম। মনে রাখার চেষ্টা করবে

ট্রাকিয়া---->মুখ্য ব্রঙ্কাস---->গৌণ ব্রঙ্কাস---->ব্রঙ্কিওল---->প্রান্তীয় ব্রঙ্কিওল---->শ্বসন ব্রঙ্কিওল---->অ্যালভিওলার নালী---->অ্যালভিওলার থলি---->অ্যালভিওলি---->অ্যালভিওলাস

এদের মধ্যে শেষ চারটি শ্বসনকারী অংশের মধ্যে পরে


নিচের ছবি টা দেখোঃ


৪)আলভিওলাস এর গঠন টা পুরো টা পড়বে। অনেক প্রশ্ন হতে পারে

৫)বহিশ্বসন ও অন্তশ্বসনের মধ্যে পার্থক্য
৬)বায়ুদূষণের শেষে যে ৯ টা পয়েন্ট ও রোগের নাম আছে সে গুলো ভালো করে পড়বে।

আর বেশি কিছু ভালো করে পড়তে হবে না, শুধু পুরোটা একবার reading দিয়ে ধারনা রেখো।
 

মানব দেহ তৃতীয় পরিচ্ছেদ


আসলে এই অধ্যায় হতে পড়ার জিনিস অনেক তাই এই অধ্যায় এর বিষয় গুলোকে দুইটি অংশে ভাগ করে আলোচনা করলাম


প্রথম অংশ(রক্ত পর্যন্ত)

১) রক্তের pH, তাপমাত্রা, আপেক্ষিক গুরুত্ব, পরিমান। খুবই গুরুত্বপূর্ণ

২) রক্তে গ্যাসীয় পদার্থের মধ্যে নাইট্রোজেন থাকে, বিভিন্ন আয়ন এর মধ্যে HCO3- সবচেয়ে বেশি থাকে।
৩) রক্তে হিমোগ্লোবিনের পরিমান, লোহিত কনিকা, শ্বেতরক্তকনিকা ও অনুচক্রিকার আকৃতি, গড় ব্যস,গড় স্থুলতা ও পরিমান।( যতগুলো পাওয়া যাই)
৪) পলিসাইথেমিয়া ও হিমোসাইটোব্লাস্ট
৫)লোহিত কনিকা ও শ্বেতরক্তকনিকার অনুপাত ৭০০:১ (রক্তে) কিন্তু জানার বিষয় হল অস্থিমজ্জায় শ্বেতরক্তকনিকা, লোহিতরক্ত কনিকার চেয়ে বেশি থাকে কিন্তু তারা দ্রুত ভেঙ্গে যাই বলে রক্তে তাদের পরিমান কম থাকে।
৬) বেসোফিলের তিনটি কাজ খুবই গুরুত্বপূর্ণ
৭)গ্রানুলোসাইট কে রঙ করা হয় লিশম্যন রঞ্জকে।
৮) রক্তের সাধারন কাজের শুধু শিরোনাম
৯) রক্ত তঞ্চনের ফ্যাক্টরের সংখ্যা ও এর চারটি মূল ধাপ
১০) মনে রাখবে ABO ব্লাড গ্রুপে অ্যান্টিজেনের সংখ্যা ২ টি Rh grouping এ অ্যান্টিজেনের সংখ্যা ৬ টি । মোট ৮ টি
১১) সার্বজনীন দাতা ও সার্বজনীন গ্রহীতা
১২) এ পর্যন্ত আবিষ্কৃত রক্তের গ্রুপ এর সংখ্যা ১৩ টি





দ্বিতীয়  অংশ(রক্ত বাহিকার পর থেকে)

অ্যাঁওর্টিক আর্চ থেকে উৎপন্ন ধমনী গুলোর নাম
১) ধমনী ও শিরার তিনটি স্তর ও সমাপ্তিস্থান;ধমনী ও শিরার পার্থক্য(পার্থক্য সবচেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ)
২)কিছু মূল শিরা কোথায় রক্ত দেই তা জানা। গাজী আজমলে একটা চিত্র আছে সেই চিত্রে যতগুলো শিরার নাম আছে সেগুলো পড়লেই হবে আশা করি। তার পর ও আমি কিছু জিনিস বলে দেইঃ
ক)ব্রাকিও= হাত সম্পর্কীয়
খ) রেডিও,ফিমোরাল, আলনার,টিবিয়াল= এগুলোর সাথে সম্পর্কীয় হাড় যেখানে আছে সেখানে রক্ত সরবারহ করবে
গ) হেপাটিক= লিভার সম্পর্কীয়
ঘ)থাইরো= থাইরয়েড সম্পর্কীয়
ঙ)সারভিকাল= ঘাড় সম্পর্কীয়
চ)ভারটিব্রাল= মেরুদণ্ড ও spinal nerve সম্পর্কিত
ছ)অ্যাঁওর্টিক আর্চ থেকে উৎপন্ন ধমনী গুলোর নাম গুরুত্বপূর্ণ











নিচের ছবিটাতে সকল শিরার অবস্থান দেওয়া আছে, তোমাদের মনে রাখতে সুবিধা হবে 





৩)ডর্সাল অ্যাওর্টার প্রধান শাখা ও তাদের রক্ত দেবার স্থান সবচেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ
৪)পালমোনারি ধমনী ও শিরার মধ্যে পার্থক্য
৫)হৃৎপিণ্ডের আবরন ও এর দুইটি স্তর
৬) বাম নিলয়ের প্রাচীর ডান নিলয়ের চেয়ে তিন গুন মোটা
৭)কপাটিকা গুলোর অবস্থান
ক)ট্রাইকাস্পিড= ডান অলিন্দ ও ডান নিলয়ের মধ্যে
খ) বাইকাস্পিড=বাম অলিন্দ ও বাম নিলয়ের মধ্যে
গ)পালমোনারী শিরা ও অ্যাওর্টার মুখে অর্ধচন্দ্রাকার কপাটিকা থাকে। মনে রাখবে এগুলোও কিন্তু বাইকাস্পিড
সকল ধমনীঃ নাম ও অবস্থান মনে রাখার সবচেয়ে সোজা মাধ্যম

একটা কথা জেনে রাখো আজমল স্যার এর বই তে বলা আছে অলিন্দে আগত শিরাগুলোর প্রবেশ পথ কপাটিকা বিহীন; কথা টা কিন্তু ভুল, সেখানে কপাটিকা আছে
থিবেসিয়ান কপাটিকা আর ইউস্টেশিয়ান কপাটিকা;এগুলোর অবস্থান এই বই এ আবার বিভিন্ন কপাটিকার অবস্থান ও কাজ শীর্ষক চার্টে দেখানো হয়েছে, তাই এই দুই কপাটিকা খুব গুরুত্বপূর্ণ

৮)হৃৎপিণ্ডের তিনটি স্তরের নাম
৯)হৃৎপিণ্ডের মাধ্যমে রক্ত সংবহনের ছোট্ট একটি রেখাচিত্র আছে, রেখা চিত্র টি খুব গুরুত্বপূর্ণ।প্রশ্ন হতে পারে রক্ত ফুসফুস থেকে রক্ত কোথায় যাই?
১০)ডায়াস্টোল ও সিস্টোল এর সময় (১৭৩৮)
১১)"রক্তচাপ বা ব্লাড প্রেসার" নামক শিরোনাম পুরোটা গুরুত্বপূর্ণ বিশেষ করে পালস প্রেসার
১২) পোর্টাল শিরাতন্ত্র আর O2 এবং cO2 পরিবহন দেখে রাখতে পারো
১৩)লসিকার উপাদান সমুহ
১৪)ঘাড়ে, বগলে ও কুঁচকি তে লসিকা গ্রন্থি বেশি থাকে
১৫)বক্ষ লসিকা নালিতে লসিকা প্রবাহ মিনিটে ১-১.৫মিলি। লসিকানালি থেকে প্রতিদিন ১২০০ থেকে ২২৮০ মিলি লসিকা নিঃসরিত হয়


এই অধ্যায় এর জন্য এইটুকুই।
ভালো থেকো সবাই

মডেল টেস্ট(মানব দেহ তৃতীয় পরিচ্ছেদ)


মডেল টেস্ট
মানব দেহ তৃতীয় পরিচ্ছেদ

sin, tan , sec ত্রিকোণমিতির এই নামগুলো কোত্থেকে এল

সাইন, ট্যান, সেক-তোমাদের মধ্যে ত্রিকোণমিতির সামান্য জ্ঞান যাদের আছে, তারা সবাই এই নামগুলো চেন। কিন্তু এই নামগুলো কোত্থেকে এল, সেটা কি জানো?  কদিন আগে একটা দারুণ বই পড়ছিলাম ‘Great moments in mathematics before 1650’। সেখানে খুব সুন্দর করে sin এর গল্পটা বলা ছিল। উইকিপিডিয়া ঘেঁটে আরও কিছু শিখলাম। ভাবলাম যা জেনেছি, তোমাদের সাথে ভাগ করে নিই। সে জন্যেই এই লেখা। চলো আগে নামগুলোর আভিধানিক অর্থ জেনে নিই। এই আভিধানিক অর্থ আমি আগেও জানতাম, কিন্তু সেই জানাটাই আসলে আমাকে আরও দ্বিধায় ফেলে 
দিয়েছিল!


sine (সংক্ষেপে আমরা লিখি sin)শব্দটা এসেছে ল্যাটিন sinus থেকে, যার মানে হলো গর্ত বা গহ্বর ! নাকের গহ্বরে প্রদাহ হলে তাকে sinusitis বলে, তখন প্রচণ্ড মাথাব্যথা হয়। তোমরা হয়তো তার কথা শুনেও থাকতে পার। tangent(যাকে সংক্ষেপে আমরা লিখি tan)মানে হলো স্পর্শক। তোমরা জানো কোন একটা সরলরেখা যখন কোন বৃত্তকে একটা মাত্র বিন্দুতে ছুঁয়ে যায়, সেই রেখাটিকে বলে স্পর্শক রেখা। tangent শব্দটা এসেছে ল্যাটিন tangere থেকে যার মানে স্পর্শ করা। secant শব্দটার অর্থ হলো ছেদক। একটা সরলরেখা যখন বৃত্তের একপাশ দিয়ে ঢুকে অন্যদিক দিয়ে ফুঁড়ে বেরিয়ে যায়, অর্থাৎ দুটো বিন্দুকে ছেদ করে বেরিয়ে যায় তাকে বলে ঐ বৃত্তের ছেদক। এই নামটা এসেছে ল্যাটিন secare শব্দটি থেকে যার মানে হলো কেটে ফেলা, ছেদ করা। co-sine বা cos, co-tangent বা cot এবং co-secant বা cosec (একে সংক্ষেপে csc-ও লেখা হয়) – এই নামগুলো আসলে sin ,tan আর  sec থেকেই এসেছে। cosine হলো sine এর সাথী, cotangentহলো tangent এর সাথী এবং cosec হলো sec এর সাথী। সাথী কী জিনিস সেটাতে একটু পরে আসছি। তার আগে নামগুলোর অর্থের দিকে আবার তাকাও। স্পর্শক আর ছেদক নাহয় গণিতের ব্যাপার , এর সাথে tan আর sec কোনভাবে মিলতেও পারে, কিন্তু গর্ত? এর সাথে sin এর সম্পর্ক কী? মজার ব্যাপার হলো- সম্পর্ক আসলেই নেই। এটা একটা ভুল অনুবাদের ফসল!! একটা দারুণ ব্যাপার কী জানো- আমরা আমাদের চারপাশে যা কিছু দেখি তার সবকিছুই যে একেবারে সঠিক নিয়ম মেনেই এসেছে তা কিন্তু না। কিছু অদ্ভুত সুন্দর 'ভুল' হয় বলেই আমাদের পৃথিবীটা অনেক বেশি বৈচিত্রময়। যাহোক, এই পর্যায়ে পুরনো ব্যাপারগুলো আরেকবার ঝালিয়ে নেয়া যাক। একটা সমকোণী ত্রিভুজের বাহুগুলো থেকে দুটো দুটো করে নিয়ে মোট ছয়রকম অনুপাত পাওয়া সম্ভব। এই অনুপাতগুলোর সংজ্ঞা দেয়া হয়েছে এভাবে-
অতিভুজ হলো সবচেয়ে বড় বাহুটা। যেমন ছবিতে AC হলো অতিভুজ।লম্ব আর ভূমি কোনটা হবে এটা বাচ্চাদেরকে অনেক সময়ই ঠিকমতো শেখানো হয় না। অনেকেই মনেই ভুল ধারণা থাকে যে মাটি বরাবর অর্থাৎ অনুভূমিকভাবে যে বাহুটা শুয়ে আছে সেটাই সবসময় ভূমি আর তার উপর লম্বা যে দাঁড়িয়ে আছে, সেই হলো লম্ব। কিন্তু মূল ব্যাপারটা এমন না। আসলে অন্যদুটো বাহুর যেকোন একটা লম্ব আর আরেকটাকে ভূমি ধরা যেতে পারে। কোনটাকে আমরা ভূমি বলব সেটা নির্ভর করবে কোন কোণটিকে নিয়ে আমরা কাজ করছি সেটার উপর। সমকোণ তো সবসময়ই  -এটা নিয়ে এখানে আসলে ভাবার কিছু নেই। বাকি যে সূক্ষকোণ দুটো রইল তাদেরকে নিয়েই আমাদের যত চিন্তা। এখানে  এখানে ∠BAC এবং ∠BCA হলো এমন দুটো কোণ। প্রথমে আমরা ∠BAC এর কথা চিন্তা করি। দেখ এই কোণটি AC এবং AB এই দুটো বাহু মিলে তৈরি। AC তো অতিভুজ। এখন এই AC এর সাথে আর যে বাহুটি রয়েছে সেটিই হবে ‘ভূমি’ অর্থাৎ এখানে AB হলো ভূমি। নিখুঁত করে বললে বলা যায় ভূমি হলো ‘কোণ সংলগ্ন বাহু’,এক্ষেত্রে লম্ব হবে BC (আর কে হবে বলো, আর কেউ কি বাকি আছে??) লম্বকে তাই বলা যায় ‘কোণের বিপরীত বাহু’; তাহলে

        
এখন যদি আমরা অন্য কোণটি অর্থাৎ ∠BCA এর কথা ভাবি, তখন আমরা দেখব ভূমি হয়ে গেছে BC এবং লম্ব হয়ে গেছে  এর বিপরীত বাহু AB । এইবার
 এবারে লক্ষ কর, cos BAC এর মান যা, sin BCA এর মানও তা। আবার sin BAC এর মান যা, cos BCA এর মানও তা। একই সমকোণী ত্রিভুজে থাকা এমন সূক্ষ্মকোণদুটোকে বলে পরস্পরের পূরক কোণ (complementary angle)। এমন একটা কোণের সাইন অন্য কোণের কোসাইনের সমান। সাথী অর্থাৎ co ব্যাপারটা আসলে এখান থেকেই এসেছে। সুতরাং অনুমান করতে পার- এভাবে একটা কোণের সেকান্ট হবে অন্য কোণটির কোসেক্যান্ট এর সমান এবং একটা কোণের ট্যানজেন্ট হবে অন্য কোণটির কোট্যানজেন্ট এর সমান।

আবার ফিরে যাই মূল প্রসঙ্গে- সাইন যদি লম্ব আর অতিভুজের অনুপাত হয়, সেখানে গর্ত কোত্থেকে এল? সেক্যান্ট মানে যদি ছেদকই হবে তার সাথে অতিভুজ আর ভূমির অনুপাতের সম্পর্ক কী?  ট্যানজেন্ট দিয়ে বোঝায়  লম্ব আর ভূমির অনুপাত, তার সাথে স্পর্শকের সম্পর্ক কোথায়?
এই চিন্তাগুলোর জন্ম হয়েছিল গ্রীসে, আর আদরে আদরে বেড়ে উঠেছিল হয়েছিল আমাদের এই উপমহাদেশে। এখন থেকে প্রায় দেড় হাজার বছর আগে আর্যভট (৪৭৬-৫৫০ খ্রিস্টাব্দ) তার ‘সূর্যসিদ্ধান্ত’ বইটির মধ্যে লিখে গেছেন এই বিষয়গুলোর কথা। তার ধারণা বুঝতে গেলে আমাদেরকে এমন একটা বৃত্তের দিকে তাকাতে হবে, যার ব্যাসার্ধ ১ একক।  
ছবিতে আমরা এমন একটা বৃত্ত এঁকেছি । এখানে OB=OD=বৃত্তের ব্যাসার্ধ= ১ একক। AB হলো BB’ জ্যা-এর অর্ধেক। একে বলা হয় অর্ধ-জ্যা। CC’ এই বৃত্তের একটা ছেদক। এর একটা অংশ হলো OC । এখানে ছেদক বা ছেদকের দৈর্ঘ্য বলতে আমরা OC অংশটুকুকেই বুঝব। আর স্পর্শক বলতে বুঝব CD । এবারে আমরা পুরনো সংজ্ঞাগুলোর দিকে আবার তাকাব। কোণ COD কে আমরা θ নাম দিলাম। তাহলে ΔCOD থেকে আমরা দেখি
যাক বাবা, এতক্ষণ পরে আমরা দেখাতে পেরেছি, সেক্যান্ট আসলেই ছেদকের মান বের করে। এখন tangent –ও আমাদের হতাশ করবে না!
sin  যে অর্ধ-জ্যাকে প্রকাশ করে এটা জেনেও আসলে স্বস্তি হয় না। অর্ধ-জ্যা এর সাথে ‘গর্ত’ ব্যাপারটা কিভাবে মিলল? এখানে আসলে অনুবাদকদের কারসাজি। আর্যভট অর্ধ-জ্যাকে কখনও কখনও ‘জ্যা-অর্ধ’ আবার কখনও কখনও শুধু ‘জ্যা’ লিখতেন। আরব অনুবাদকেরা ভারতবর্ষের গণিতের কাজগুলো যখন সংস্কৃত থেকে আরবিতে অনুবাদ করছিলেন, তারা দেখলেন আরবিতে ‘জ্যা’ এর কোন প্রতিশব্দ নেই। তারা উচ্চারণের সাথে মিল রেখে এটার নাম দিলেন ‘যিবা’(জ্যা → যিঅ্যা → যিবা)  তোমরা হয়তো জানতেও পারো, আরবিতে যখন মানুষ লেখে , অনেক সময়ই তারা আকার-ওকার না দিয়ে অর্থাৎ যের, যবর, পেশ ব্যবহার না করেই লিখে ফেলে। ফলে তারা লিখল ‘য্ ব্’  পরবর্তী প্রজন্মের লেখকেরা যখন এই ‘য্ ব্’ শব্দটা দেখলেন, তারা আর বুঝতে পারলেন না যে এটা হলো ‘যিবা’ তারা দেখলেন য আর ব এর সাথে আকার –ইকার বসিয়ে সুন্দর একটা আরবি শব্দ হয় ‘যাইব্’ যার মানে হলো খাদ বা গর্ত। এরপর ল্যাটিন ভাষার অনুবাদকেরা যখন অনুবাদ করলেন , তারা ল্যাটিন ভাষায় গর্তের প্রতিশব্দ হিসাবে এর নাম রাখলেন sinus , তার থেকেই পরবর্তীতে এল sine. এভাবেই আর্যভটের সেই অর্ধ-জ্যা অর্ধদুনিয়া ঘুরে হয়ে গেল গর্ত! কী অদ্ভুত!


এসব জেনে লাভ কী??এই প্রশ্নটার মুখোমুখি আমাকে প্রায়ই হতে হয়। এই যে এসব নাম-টাম কোত্থকে এল, কে নাম দিল-এইসব জেনে লাভটা কী? তার চেয়ে শুধু এগুলো কিভাবে কাজ করে এইটা জানলেই কি হয় না? নাহ! চোখের দেখা দেখেই লাভ-ক্ষতির হিসেবটা আসলে করে ফেলা যায় না। যা কিছু শুধুই যুক্তির, শুধুই প্রয়োজনের, তা দিয়ে ভালবাসা ব্যাপারটাকে বোঝা যায় না! যে মানুষটা শুধুই তার প্রয়োজনের সময় তোমাকে স্মরণ করে, সে তোমাকে ভালবাসে কিনা তুমি বুঝবে না! ধরো তোমার পাশের বন্ধুটার সাথে তোমার এমন সম্পর্ক- তুই আমাকে এই নোটটা দিবি, আমি তোকে ঐটা দেব। এমন প্রয়োজনের সম্পর্ক থেকে তোমাদের বন্ধুত্ব কতখানি তীব্র, এটা বোঝা যাবে না। কিন্তু ধরো, একদিন বন্ধুটা চুপচাপ বসে আছে, তুমি পাশে গিয়ে শান্ত ভঙ্গিতে জিজ্ঞেস করলে- 'তোর কি মন খারাপ'? এই 'অপ্রয়োজনীয়' কথাটুকুর মধ্যে অনেক বেশি গভীরতা আছে, ভালবাসা আছে! এবং তুমি প্রায়ই দেখবে একটা তুচ্ছ অপ্রয়োজনীয় কথা কিংবা কাজ থেকে তৈরি হওয়া বন্ধুত্বটুকু, ভালবাসাটুকু সারাজীবনে তোমাকে যা কিছু দেবে, হাজার হাজার প্রয়োজনীয় কথাও সেটা পারবে না! জ্ঞানের ব্যাপারটাও ঠিক তাই। গণিত এর একটা ছোট্ট 'অপ্রয়োজনীয়' গল্প তোমার মধ্যে যদি ভালবাসার একটা একটা ছোট্ট বীজ বুনে দেয়- সে যে একদিন মহীরূহ হয়ে উঠবে না, কে বলতে পারে! আমরা মানুষ- যুক্তি দিয়ে যা বুঝি তাকে যখন আবেগ দিয়ে অনুভব করি , সেই জ্ঞানটা আমাদেরকে অনেক বেশি মানসিক শক্তি যোগায়, এগিয়ে নিয়ে যায় আরও অনেক অনেক দূর!

লিখেছেন সবার প্রিয় চমক হাসান 







Twitter Delicious Facebook Digg Stumbleupon Favorites More